প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস
২০১৭ সালে প্রতিষ্ঠিত ব্রিলিয়ান্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে কাশিমপুরের অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।
ব্যবস্থাপনা পরিচালকের বাণী
শিক্ষার আলোয় আলোকিত দেশ ও জাতি গঠনের প্রত্যয় নিয়ে ২০১৭ সাল থেকে নিরন্তর আলো ছড়িয়ে আসা ‘ব্রিলিয়ান্ট শিক্ষা পরিবারের’ পক্ষ থেকে সকলকে অভিনন্দন। তথ্য-প্রযুক্তি ও আধুনিক যুগোপযোগী শিক্ষায় সৎ, দক্ষ ও মেধাবী মানুষ তৈরির লক্ষ্যে আমাদের পথ চলা। দেশে শতভাগ স্বাক্ষরতার হার নিশ্চিত করতে এক ধাপ এগিয়ে আমরা। সময়ের প্রয়োজনে সৃজনশীল, বাস্তবধর্মী, কর্মমুখী ও আনন্দময় শিক্ষার পরিবেশ গড়ে তোলার ব্রত নিয়ে ‘ব্রিলিয়ান্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ’ এর যাত্রা শুরু। এ পথ চলায় আপনাদের পাশে পেয়ে আমরা গর্বিত। আপনাদের অকুণ্ঠ সমর্থন এবং সহযোগিতা আমাদের পথকে প্রশস্ত করেছে।
আমরা যে মহান উদ্দেশ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করি সেটি আজ সফলতার দ্বার প্রান্তে। সম্পদের সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে আপনার সন্তানকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করার যে দায়িত্ব/কর্তব্য পালন করে আসছি তা সব সময় উন্নতির ধারায় অব্যাহত আছে। বিগত বছরের কর্মকান্ডের গতিকে আরো বেগবান করে আগামী দিনে ‘ব্রিলিয়ান্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ’ আসছে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষার বার্তা নিয়ে। শিশুদের মানসিক ও মেধার পূর্ণ বিকাশে গরীব মেধাবী শিক্ষার্থীদের মেধা বৃত্তির মাধ্যমে শিক্ষার সুযোগ করে দেওয়া আমাদের অন্যতম অর্জন বলে আমরা মনে করি।
আপনাদের সচেতন অনুভূতি, অভিজ্ঞতা, মতামত ও সহযোগিতা আমাদের কর্ম প্রয়াসকে আরো সমৃদ্ধ করবে বলে প্রত্যাশা রাখি-ইনশাআল্লাহ।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক
মোহাম্মদ রাকিবুল হাসান
ব্রিলিয়ান্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সভাপতির বাণী
অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় যেমন এগিয়ে যাচ্ছে আমাদের সোনার বাংলাদেশ, তেমনি এগিয়ে যাচ্ছে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা। সেই ধারাবাহিকতারই অংশ আমাদের ব্রিলিয়ান্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ। প্রতিযোগিতামূলক শিক্ষা ব্যবস্থায় এই প্রতিষ্ঠানের বিশেষত্ব হচ্ছে এখানে সাধারণ মানের শিক্ষার্থীরা ভর্তি হয়ে অসাধারণ ফলাফল ও জীবন বিকাশে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে।
গতানুগতিক পাঠদানের পাশাপাশি জীবনমুখী শিক্ষা ও ক্লাব কার্যক্রমকে এই প্রতিষ্ঠান উৎসাহিত করে থাকে। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, উন্নয়নের রূপকল্প, সাংস্কৃতিক বিকাশ, প্রগতিশীল চিন্তা, শৃঙ্খলা, নিরাপত্তা ও নিরবিচ্ছিন্ন শান্তির মূল্যবোধকে ধারণ করে শুরু থেকেই এই প্রতিষ্ঠান তার অব্যাহত অগ্রযাত্রা চলমান রেখেছে। আমার বিশ্বাস অতি শীঘ্রই এই প্রতিষ্ঠান এই অঞ্চলের একটি অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে।
আমাদের এই স্বাপ্নিক যাত্রায় আমি সকল শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক, গুনীজণ ও নেতৃবর্গসহ সংশিষ্ট সকলের ঔকান্তিক সহযোগিতা প্রত্যাশা করছি।